অনেকবার চেষ্টা করার পর আজ আমি ভুত এফএম এ আমার সাথে ঘটা যাওয়া সেই ভৌতিক কাহিনী বলার সুযোগ পেলাম। তাই আমি আজ একটু সেজগুজে বন্ধুর থেকে ধার করে একটা পিংক কালারের শার্ট পড়ে রেডিও অফিসে এসে হাজির।
রাসেল ভাই লিসেনারদের সাথে আমাকে পরিচয় করে দিলে আমি আমার গল্প বলা শুরু করি......
★রাসেল ভাই আমি আজকে যে ঘটনা টা বলতে যাচ্ছি সেটা আমার সাথে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা।যা আমি আজো ভুলতে পারি নি
-আচ্ছা ঘটনাটা কতোদিন আগে ঘটেছিলো(রাসেল ভাই)
-এইতো একমাস আগে(আমি)
রাসেল ভাই এখন আমি মূল ঘটনায় আসছি আমি মেসে থাকি সাথে আমার পাঁচ বন্ধু থাকে। আমরা যেই বাসায় থাকি সেই বাসাটার অবস্থা খুবই করুন রোগা টাইপের। তো একমাস আগের এক শুক্রবারে আমি আমার কাজে একটু বাইরে বের হই তাই বাসায় আসতে অনেক রাত হয়ে যায়..
রাসেল ভাইঃ লিসেনারস আমরা এখন ৬২ সেকেন্ডের একটা বিজ্ঞাপন বিরতি নিচ্ছি বিরতির পর আবার ফিরে আসছি।
বিরতির পর রাসেল ভাইঃ ওকে তারপর কি হয়েছিলো?
আমিঃ রাসেল ভাই তারপর যা ঘটেছিলো রাসেল ভাই উফফ। আমি বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খাওয়ার জন্য কিচেনে ঢুকি। তার আগে একটা কথা বলে রাখি আমাদের বাড়িওয়ালা একটু মিতব্যয়ী। তাই রাত বারোটার পর রুমের লাইট অফ রাখতে হয়, তাই আমি ফোনের ফ্লাশ লাইট টা অন করে যখন কিচেনে ঢুকি তখন ভাই আমি যা দেখেছিলাম ভাই..
রাসেল ভাইঃ খুব ভয়ানক ছিলো নিশ্চয়ই?
আমিঃহ্যা রাসেল ভাই যা দেখেছিলাম, আমি একদম শিহরিত হয়ে গিয়েছিলাম। আমি ফ্লাশ লাইটের মৃদু আলোতে আমার দাগপরা প্লেট টা ধুয়ে যখন আমার খাবারের বাটি টা খুললাম তখন দেখলাম আমার ঐ বাটিতে কয়েকটা আলুর টুকরা অবহেলিত হয়ে বাটির এক কোণায় পড়ে রয়েছে আর সাথে মাংস বিহীন কিছু চিবানো হাড় রয়েছে।
এই দৃশ্য দেখে রাসেল ভাই আমি একদম শিহরিত হয়ে গিয়েছিলাম ভাই এবং আমার হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে গিয়েছিলো। কে বা কারা এই কাজ করেছিলো তা আজো আমার অজানা রয়ে গিয়েছে ভাই.... ইসসস কি ভৌতিক দৃশ্য ভাই যা আমি কখনো ভুলতে পারবো না।
রাসেল ভাই লিসেনারদের সাথে আমাকে পরিচয় করে দিলে আমি আমার গল্প বলা শুরু করি......
★রাসেল ভাই আমি আজকে যে ঘটনা টা বলতে যাচ্ছি সেটা আমার সাথে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা।যা আমি আজো ভুলতে পারি নি
-আচ্ছা ঘটনাটা কতোদিন আগে ঘটেছিলো(রাসেল ভাই)
-এইতো একমাস আগে(আমি)
রাসেল ভাই এখন আমি মূল ঘটনায় আসছি আমি মেসে থাকি সাথে আমার পাঁচ বন্ধু থাকে। আমরা যেই বাসায় থাকি সেই বাসাটার অবস্থা খুবই করুন রোগা টাইপের। তো একমাস আগের এক শুক্রবারে আমি আমার কাজে একটু বাইরে বের হই তাই বাসায় আসতে অনেক রাত হয়ে যায়..
রাসেল ভাইঃ লিসেনারস আমরা এখন ৬২ সেকেন্ডের একটা বিজ্ঞাপন বিরতি নিচ্ছি বিরতির পর আবার ফিরে আসছি।
বিরতির পর রাসেল ভাইঃ ওকে তারপর কি হয়েছিলো?
আমিঃ রাসেল ভাই তারপর যা ঘটেছিলো রাসেল ভাই উফফ। আমি বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার খাওয়ার জন্য কিচেনে ঢুকি। তার আগে একটা কথা বলে রাখি আমাদের বাড়িওয়ালা একটু মিতব্যয়ী। তাই রাত বারোটার পর রুমের লাইট অফ রাখতে হয়, তাই আমি ফোনের ফ্লাশ লাইট টা অন করে যখন কিচেনে ঢুকি তখন ভাই আমি যা দেখেছিলাম ভাই..
রাসেল ভাইঃ খুব ভয়ানক ছিলো নিশ্চয়ই?
আমিঃহ্যা রাসেল ভাই যা দেখেছিলাম, আমি একদম শিহরিত হয়ে গিয়েছিলাম। আমি ফ্লাশ লাইটের মৃদু আলোতে আমার দাগপরা প্লেট টা ধুয়ে যখন আমার খাবারের বাটি টা খুললাম তখন দেখলাম আমার ঐ বাটিতে কয়েকটা আলুর টুকরা অবহেলিত হয়ে বাটির এক কোণায় পড়ে রয়েছে আর সাথে মাংস বিহীন কিছু চিবানো হাড় রয়েছে।
এই দৃশ্য দেখে রাসেল ভাই আমি একদম শিহরিত হয়ে গিয়েছিলাম ভাই এবং আমার হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে গিয়েছিলো। কে বা কারা এই কাজ করেছিলো তা আজো আমার অজানা রয়ে গিয়েছে ভাই.... ইসসস কি ভৌতিক দৃশ্য ভাই যা আমি কখনো ভুলতে পারবো না।
রাসেল ভাইঃ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এতো ভৌতিক একটা গল্প বলার জন্য,আপনার গল্প শুনে আমি নিজেও শিহরিত হয়ে গেছি। আর অনেক অনেক বন্ধুরা অামাদেরকে এসএমএস করেছে আমি সেখান থেকে কিছু এসএমএস পড়ে শুনাচ্ছিঃ-
নোয়াখালী থেকে সখিনার মা বলেছেন"ভাই আপনার গল্প শুনে আমি এতোই শিহরিত যে এখন আর আমি ভয়ে কিচেনে ঢুকতে পারছিনা"
বরিশাল থেকে এক আপু বলেছেন "ভাই আপনার গল্প শুনে ভয়ে আমি আর আমার বাটিটা খুলতে পারছিনা ভাই"
এমন অনেক বন্ধুরা আমাদের এসএমএস করেছেন কিন্তু সব পড়ে শুনানো সম্ভব হচ্ছে না। লিসেনারসরা আজকের মতো এখানেই সমাপ্ত আর ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এতো ভয়ানক একটা গল্প বলে আমাদের সবাইকে শিহরিত করার জন্য...
নোয়াখালী থেকে সখিনার মা বলেছেন"ভাই আপনার গল্প শুনে আমি এতোই শিহরিত যে এখন আর আমি ভয়ে কিচেনে ঢুকতে পারছিনা"
বরিশাল থেকে এক আপু বলেছেন "ভাই আপনার গল্প শুনে ভয়ে আমি আর আমার বাটিটা খুলতে পারছিনা ভাই"
এমন অনেক বন্ধুরা আমাদের এসএমএস করেছেন কিন্তু সব পড়ে শুনানো সম্ভব হচ্ছে না। লিসেনারসরা আজকের মতো এখানেই সমাপ্ত আর ভাই আপনাকে ধন্যবাদ এতো ভয়ানক একটা গল্প বলে আমাদের সবাইকে শিহরিত করার জন্য...
লেখাঃশাকিল আহমেদ
Post a Comment