দুনিয়ার বুকে প্রতিটা মানুষই, পাদে।
এমন কেউ নাই যে পাদ দেয় না। তারপরে যখন পাশে বইসা কোনো বন্ধু ঠাস পাদ দেয়, তখন বাকী বন্ধুরা মিল্লা পাদনেওয়ালা বন্ধুকে পচানি দেয়।।
মেয়েদের ক্ষেত্রে তো ব্যপারটা আরো ভয়াবহ।
বেচারিদের যদি রাস্তা ঘাটে, বাসে বসে অথবা বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার সময় পাদ আসে, তাইলে শরীরের সব জোর খরচ কইরা দম খিচ্চা পাদ আটকাই রাখে। আর যদি খুব বেশি চাপের কারণে পাদকে আটকায়া রাখতে অক্ষম হয়, তাইলে চেষ্টা করে হালকা হালকা, এট্টু এট্টু করে ফুস পাদ দিতে। যেন প্পাদের আওয়াজ না হয়। আর দুর্ঘটনা বসত গন্ধ যদি একটু বেশি হইয়া যায়, তাইলে যেন আশে পাশের লোকেদের ঘাড়ে দোশ চাপাইয়া দেয়া যায়। এক্ষেত্রে মাইয়া খুবই দক্ষ।
তারা জায়গায় বেজায়গায় মুলার তরকারি খাইয়ে, দুর্গন্ধযুক্ত ফুস পাদ দিয়া এমন ভাব ধরে, যেন তার হোগায় ফুডাই নাই। পাদ দেয়া তার পক্ষে সম্ভবই না। সে ভিন গ্রহের আপাদা এলিয়েন।
তবে এক্ষেত্রে মেয়েদের দোষ দিয়াও লাভ নাই। মানুষজন এই পাদকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, অনেকেই ভাবে পাদ দিলেই দোষ।
বা সবার সামনে পাদ দেয়াটা অভদ্রতা।
এই উলটা পালটা ট্যবু ভাংতে হবে। মানুষকে পাদের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। মানুষ যেন জায়গায় বে জায়গায় ঠাস অথবা ফুস পাদ দিতে কখনো দ্বিধাগ্রস্ত না হয়, সমাজে সেই সিস্টেম চালু করতে হবে।
আরে! পাদ তো সবাই দেয়। তবুও কেন পাদ নিয়ে এতো লজ্জা?
আসুন, নিজে পাদি। অপরকে পাদতে উৎসাহিত করি।
এমন কেউ নাই যে পাদ দেয় না। তারপরে যখন পাশে বইসা কোনো বন্ধু ঠাস পাদ দেয়, তখন বাকী বন্ধুরা মিল্লা পাদনেওয়ালা বন্ধুকে পচানি দেয়।।
মেয়েদের ক্ষেত্রে তো ব্যপারটা আরো ভয়াবহ।
বেচারিদের যদি রাস্তা ঘাটে, বাসে বসে অথবা বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার সময় পাদ আসে, তাইলে শরীরের সব জোর খরচ কইরা দম খিচ্চা পাদ আটকাই রাখে। আর যদি খুব বেশি চাপের কারণে পাদকে আটকায়া রাখতে অক্ষম হয়, তাইলে চেষ্টা করে হালকা হালকা, এট্টু এট্টু করে ফুস পাদ দিতে। যেন প্পাদের আওয়াজ না হয়। আর দুর্ঘটনা বসত গন্ধ যদি একটু বেশি হইয়া যায়, তাইলে যেন আশে পাশের লোকেদের ঘাড়ে দোশ চাপাইয়া দেয়া যায়। এক্ষেত্রে মাইয়া খুবই দক্ষ।
তারা জায়গায় বেজায়গায় মুলার তরকারি খাইয়ে, দুর্গন্ধযুক্ত ফুস পাদ দিয়া এমন ভাব ধরে, যেন তার হোগায় ফুডাই নাই। পাদ দেয়া তার পক্ষে সম্ভবই না। সে ভিন গ্রহের আপাদা এলিয়েন।
তবে এক্ষেত্রে মেয়েদের দোষ দিয়াও লাভ নাই। মানুষজন এই পাদকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, অনেকেই ভাবে পাদ দিলেই দোষ।
বা সবার সামনে পাদ দেয়াটা অভদ্রতা।
এই উলটা পালটা ট্যবু ভাংতে হবে। মানুষকে পাদের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। মানুষ যেন জায়গায় বে জায়গায় ঠাস অথবা ফুস পাদ দিতে কখনো দ্বিধাগ্রস্ত না হয়, সমাজে সেই সিস্টেম চালু করতে হবে।
আরে! পাদ তো সবাই দেয়। তবুও কেন পাদ নিয়ে এতো লজ্জা?
আসুন, নিজে পাদি। অপরকে পাদতে উৎসাহিত করি।
Post a Comment